Recent Updates
  • বৈরাম খান: মুঘল সালতানাতের “বিশ্বস্ত ছায়া”

    এই ছবিই বৈরাম খানের — তিনি সেই ব্যক্তি, যিনি হুমায়ূনের মৃত্যুর পরে হিন্দুস্তানে মুঘল সালতানাতের ভিত্তি পুনরায় মজবুত করেছিলেন।

    ৩১ জানুয়ারি ১৫৬১-এ গুজরাটে এক আফগান সারদার তাকে হত্যা করে। ঘটনার কারণ ছিল যে আফগান সারদারের পিতাকে একটি যুদ্ধে বৈরাম খানই হত্যা করেছিলেন। সে সময় বৈরাম খান আকবরের আদেশে হজ পালনের জন্য মক্কায় যাচ্ছিলেন।

    বৈরাম খানের সম্পর্ক মুঘলদের সঙ্গে কেবল মন্ত্রী বা সামরিক কমান্ডার হিসেবে সীমাবদ্ধ ছিল না। বাবর তাঁকে হুমায়ূনের সমীপে এক সন্তানের মতো লালন করেছিলেন। পরে বৈরাম খানও আকবরকে নিজের সন্তানসুলভ ভাবতেন এবং সারাজীবন হুমায়ূনের সাথে ছায়ার মতো বিশ্বস্ত ছিলেন।

    আসলে, তাঁর বিচক্ষণতা ও পথপ্রদর্শনের ফলে মুঘলরা হেমু-র মতো শক্ত প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করে পুনরায় দিল্লি দখল করতে সক্ষম হয়। তিনি হুমায়ূনের আত্মীয় ছিলেন।

    বৈরাম খান মুঘল বাহিনীকে বহু যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন — চৌসার যুদ্ধে শেরশাহ সুরির বিরুদ্ধে, কন্নৌজের যুদ্ধে, পানিপথের লড়াইয়ে এবং চাঁপানির কেল্লা দখলে; প্রতিটি স্থানে তিনি হুমায়ূনের সঙ্গী ছিলেন।

    বৈরাম খান ছিলেন মুগলদের ‘কাটপ্পা’ — যার পুরো জীবনই আনুগত্য, ত্যাগ এবং সালতনাতের রক্ষায় নিবেদিত।
    বৈরাম খান: মুঘল সালতানাতের “বিশ্বস্ত ছায়া” এই ছবিই বৈরাম খানের — তিনি সেই ব্যক্তি, যিনি হুমায়ূনের মৃত্যুর পরে হিন্দুস্তানে মুঘল সালতানাতের ভিত্তি পুনরায় মজবুত করেছিলেন। ৩১ জানুয়ারি ১৫৬১-এ গুজরাটে এক আফগান সারদার তাকে হত্যা করে। ঘটনার কারণ ছিল যে আফগান সারদারের পিতাকে একটি যুদ্ধে বৈরাম খানই হত্যা করেছিলেন। সে সময় বৈরাম খান আকবরের আদেশে হজ পালনের জন্য মক্কায় যাচ্ছিলেন। বৈরাম খানের সম্পর্ক মুঘলদের সঙ্গে কেবল মন্ত্রী বা সামরিক কমান্ডার হিসেবে সীমাবদ্ধ ছিল না। বাবর তাঁকে হুমায়ূনের সমীপে এক সন্তানের মতো লালন করেছিলেন। পরে বৈরাম খানও আকবরকে নিজের সন্তানসুলভ ভাবতেন এবং সারাজীবন হুমায়ূনের সাথে ছায়ার মতো বিশ্বস্ত ছিলেন। আসলে, তাঁর বিচক্ষণতা ও পথপ্রদর্শনের ফলে মুঘলরা হেমু-র মতো শক্ত প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করে পুনরায় দিল্লি দখল করতে সক্ষম হয়। তিনি হুমায়ূনের আত্মীয় ছিলেন। বৈরাম খান মুঘল বাহিনীকে বহু যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন — চৌসার যুদ্ধে শেরশাহ সুরির বিরুদ্ধে, কন্নৌজের যুদ্ধে, পানিপথের লড়াইয়ে এবং চাঁপানির কেল্লা দখলে; প্রতিটি স্থানে তিনি হুমায়ূনের সঙ্গী ছিলেন। বৈরাম খান ছিলেন মুগলদের ‘কাটপ্পা’ — যার পুরো জীবনই আনুগত্য, ত্যাগ এবং সালতনাতের রক্ষায় নিবেদিত।
    Love
    1
    1 Comments 0 Shares 156 Views 0 Reviews
  • পানাম নগর
    প্রাচীন মুসলিম শাসনামলে ১২৯৬ থেকে ১৬০৮ সাল পর্যন্ত সোনারগাঁ বাংলা প্রদেশের রাজধানী ছিল। এরপর রাজধানী ঢাকায় স্থানান্তর করা হলে সোনারগাঁর প্রাধান্য কমে যায়। দুটি ভাগবিশিষ্ট সর্দারবাড়ির ছোট প্রবেশমুখের ভাগটিতে একটি দেয়াললিখন থেকে জানা যায় যে এই ভবনের পিছনে চারপাশের তিনটি ভবন মুঘল আমলের প্রথমদিকে নির্মিত। মধ্যভাগের লাল বর্গাকার ভবনটি বাংলার বারো ভূইয়ার সময় নির্মিত হয়েছে। সামনের অংশ ১৯০২ সালে নির্মাণ করা হয়। এর নিচতলায় ৪৭টি এবং দ্বিতীয় তলায় ৩৮টি কক্ষ বিদ্যমান।
    পানাম নগর প্রাচীন মুসলিম শাসনামলে ১২৯৬ থেকে ১৬০৮ সাল পর্যন্ত সোনারগাঁ বাংলা প্রদেশের রাজধানী ছিল। এরপর রাজধানী ঢাকায় স্থানান্তর করা হলে সোনারগাঁর প্রাধান্য কমে যায়। দুটি ভাগবিশিষ্ট সর্দারবাড়ির ছোট প্রবেশমুখের ভাগটিতে একটি দেয়াললিখন থেকে জানা যায় যে এই ভবনের পিছনে চারপাশের তিনটি ভবন মুঘল আমলের প্রথমদিকে নির্মিত। মধ্যভাগের লাল বর্গাকার ভবনটি বাংলার বারো ভূইয়ার সময় নির্মিত হয়েছে। সামনের অংশ ১৯০২ সালে নির্মাণ করা হয়। এর নিচতলায় ৪৭টি এবং দ্বিতীয় তলায় ৩৮টি কক্ষ বিদ্যমান।
    Love
    1
    2 Comments 0 Shares 102 Views 0 Reviews
  • মাঠের চিরায়ত রূপ (কুষ্টার চক)
    মাঠের চিরায়ত রূপ (কুষ্টার চক)
    Like
    Love
    2
    3 Comments 0 Shares 108 Views 0 Reviews
  • Like
    Love
    8
    4 Comments 0 Shares 172 Views 0 Reviews
  • 0 Comments 0 Shares 145 Views 0 Reviews
More Stories
Mitaface https://mitaface.com